ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা

সাধারণত মনে করা হয় ইসলাম একটি ধর্ম মাত্র এবং ইসলামী শরীয়ত কেবলমাত্র নৈতিক চরিত্র ও আল্লাহর সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক স্থাপনের নিয়ম-বিধানই পেশ করে। এছাড়া মানব জীবনের অন্যান্য দিক ও বিভাগ সম্পর্কে ইসলামের কিছুই বলার নেই। সমাজ ও রাষ্ট্র সম্পর্কে ইসলাম একেবারেই নীরব এবং সে পর্যায়ে মুসলমানরা যে কোনো নীতি বা আদর্শ গ্রহণে সম্পূর্ণ স্বাধীন। কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ইসলামের পূর্নাঙ্গ বিধান ।

বই নোট : ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের পারস্পরিক সম্পর্ক

ঐতিহাসিকভাবে একথা সত্য যে, প্রাক ইসলামী যুগে মানুষে মানুষে কোন ভাতৃত্বের বন্ধন ছিলনা। বিভিন্ন গোত্র, দল, খান্দানে বিভক্ত ছিল। ছিল পরস্পরের রক্ত পিপাসু ও জানমাল ইজ্জতের দুশমন। এমতবস্থায় শত্র“তা ভুলে সুসম্পর্ক ও ভ্রাতৃত্বের মহান শিক্ষা দিয়েছিল হযরত মুহাম্মদ (সা)।

বই নোটঃ একটি আদর্শবাদী দলের পতনের কারণ

একটি আদর্শিক ইসলামী দল টিকে থাকতে হলে কেবল আদর্শই নয়, প্রয়োজন সঠিক নীতি, আত্মশুদ্ধি, নেতৃত্বে আস্থা ও পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব। ব্যক্তিগত উন্নয়ন ও দলীয় ঐক্যের মাধ্যমে এই পতন রোধ সম্ভব।